Voter ID Card

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড [হারানো, পুরাতন, নতুন সকল]

ভোটার আইডি কার্ড বর্তমানে গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্ট। বর্তমানে অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করা যায় সেটি নতুন ভোটার আইডি কার্ড হোক, পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড হোক কিংবা নতুন ভোটার আইডি কার্ড। কিছু ধাপ সম্পন্ন করার মাধ্যমে সহজেই এটি ডাউনলোড করে নেওয়া যাক।

আপনি যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য আর্টিকেলটি থেকে এ বিষয়ে বিস্তারিত সকল তথ্য আপনি পেয়ে যাবেন। ধাপে ধাপে ছবি সহ পর্যায়ক্রমে এ বিষয়ে আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হবে।

আরো পড়ুনঃ

আমাদের ওয়েবসাইটে ভোটার তথ্য (Voter Tottho) তে এ সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। নিয়মিত এ ধরনের আর্টিকেল আমরা প্রকাশ করে থাকি। তাই আপনি ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড নিয়ে সঠিক তথ্য পেয়ে যাবে। তাহলে চলুন আর দেরী না করে এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নেই।

Table of Contents

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করা কেন প্রয়োজন

বিভিন্ন কারণে ভোটার আইডি কার্ডের ডাউনলোড করার প্রয়োজন। বিশেষ করে কেউ যদি নতুন ভোটার হয়ে থাকে তাহলে সে প্রথমে ভোটার আইডি কার্ডের হার্ড কপি হাতে পাবে না। বরং অনলাইন কপি পাবে। এক্ষেত্রে নতুন ভোটার চাইলে অনলাইন কপি ডাউনলোড করে প্রিন্ট ও লেমেটিং করে হার্ড কপি হিসাবে ব্যবহার করতে পারবে। এছাড়া ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে ফেললে অনলাইন কপি দ্বারা সকল কার্যক্রম চালানো সম্ভব। এক্ষেত্রেও ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার প্রয়োজন পড়ে। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন কেন এটি ডাউনলোড করা প্রয়োজন।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে কি কি প্রয়োজন

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য তেমন কোন কিছুর প্রয়োজন নেই। তবে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের প্রয়োজন আশা করছি সেগুলো আপনার/ আপনাদের কাছে রয়েছে। এ তথ্যগুলো থাকলে আপনারা সহজে অনলাইন থেকে নিজে নিজেই ডাউনলোড করে ফেলতে পারবেন। যা যা প্রয়োজন হবে তা নিম্নের তালিকায় দিয়ে দেওয়া হলো –

  1. ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার বা স্লিপ নাম্বার/ ফরম নাম্বার
  2. জন্ম তারিখ
  3. স্মার্টফোন/ কম্পিউটার
  4. ইন্টারনেট কানেকশন

এই চারটি জিনিস/ যদি আপনার কাছে থাকে তাহলে আপনি প্রস্তুত এটি ডাউনলোড করার জন্য। কিভাবে ডাউনলোড করবেন এ পর্যায়ে চলুন তা জেনে নেই।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার নিয়ম

নিম্নে ধাপে ধাপে পর্যায়ক্রমে এ বিষয়ে আলোচনা করা হলো। নতুন বা পুরাতন ভোটার যাই হোক না কেন আপনি ধাপগুলো অনুসরণ করবেন তাহলে সহজেই অনলাইন থেকে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডটি ডাউনলোড করে ফেলতে পারবেন।

ধাপ ১ঃ বাংলাদেশ এনআইডি অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম ওয়েবসাইট ভিজিট করুন

প্রথমেই আমাদেরকে বাংলাদেশ এনআইডি অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে। কেননা এই ওয়েবসাইট থেকে আমরা আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারব। বাংলাদেশের সকল ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য ওয়েবসাইটির ডেটাবেজে রয়েছে। সঠিক তথ্য প্রদান করে পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত থেকে আইডি কার্ডের তথ্য পাওয়া যাবে ওয়েবসাইটটি। তো নতুন একটি ট্যাবে ওয়েবসাইটটি ওপেন করে নিন। নিম্নে ওয়েবসাইটির লিংক দেওয়া হয়েছে। লিংকে ক্লিক করলে আপনা-আপনি ওয়েবসাইটি নতুন ট্যাবে ওপেন হয়ে যাবে।

ওয়েবসাইটের লিংকঃ https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/

ধাপ ২ঃ লগিন বা রেজিস্ট্রার করুন

যদি ইতিমধ্যে ওয়েবসাইটিতে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করা থাকে তাহলে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করে নিবেন। আর যদি অ্যাকাউন্ট তৈরি করা না থাকে তাহলে আমাদেরকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

যারা এ বিষয়ে তথ্য খুঁজছেন তাদের অধিকাংশরই রেজিস্ট্রেশন করা নেই। কিভাবে রেজিস্ট্রেশন করবেন তা ধাপ ৩ থেকে ধাপ ৮ পর্যন্ত আলোচনা করা হয়েছে। রেজিস্ট্রেশন করে না থাকলে ধাপ ৩ থেকে ধাপ ৮ অনুসরণ করবেন। আর যদি ইতিমধ্যে রেজিস্ট্রেশন করা হয়ে থাকে তাহলে এ ধাপগুলো অনুসরণ না করে সরাসরি ধাপ ৯ অনুসরণ করবেন।

ধাপ ৩ঃ ভোটার আইডির জন্য আইডি নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন

ভোটার আইডির জন্য আইডি নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন স্কিনশট

বাংলাদেশ এনআইডি অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেম ওয়েবসাইটে ভিজিট করার পর আপনি রেজিস্ট্রার করুন নামের একটি অপশন পাবনে। রেজিস্ট্রার করার জন্য সেই অপশনটিতে ক্লিক করুন।

ধাপ ৪ঃ অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশনের তথ্যসমূহ দিন

অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশনের তথ্যসমূহ দেওয়ার স্কিনশট

এ পর্যায়ের আপনাকে অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো দিতে হবে। প্রথমে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার বা স্লিপ নাম্বার বা ফরম নাম্বার দিতে হবে। এরপর জন্ম তারিখ দিতে হবে। জন্ম তারিখ দেওয়া শেষে ক্যাপচার কোড দিয়ে শেষের বক্সটি পূরণ করতে হবে।

যদি আপনি নতুন ভোটার হয়ে থাকেন এবং আপনার কাছে যদি ভোটার আইডি নাম্বার না থাকে তাহলে আপনাকে ফরম নাম্বার বা স্লিপ নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে। তবে বর্তমান সময়ে যারা নতুন ভোটার তাদের অনলাইনে আইডি কার্ড আসার পর মোবাইল নাম্বারে (ভোটার তথ্য হালনাগাদের সময় যে মোবাইল নাম্বার দেওয়া হয়েছিল) ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার পাঠিয়ে দেওয়া হয়ে থাকে। সেই নাম্বারটি এখানে দিতে হবে।

ধাপ ৫ঃ ঠিকানা (স্থায়ী ও অস্থায়ী) নির্বাচন করুন

ঠিকানা (স্থায়ী ও অস্থায়ী) নির্বাচন করার স্কিনশট

রেজিস্ট্রেশন ফরমে (ধাপ ৪) সঠিক তথ্য দিয়ে সাবমিট করার পর আপনার সামনে নতুন একটি পেজ চলে আসবে এই পেজে আপনাকে আপনার স্থায়ী এবং অস্থায়ী উভয় ঠিকানা দিতে হবে। ভোটার তথ্য হালনাগাদের সময় আপনি যে ঠিকানা দিয়েছিলে ঠিক সেই ঠিকানা আপনাকে এখানে দিতে হবে। পর্যায়ক্রমে বিভাগ, জেলা, উপজেলা নির্বাচন করে পরবর্তী বাটনে ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে চলে যান।

ধাপ ৬ঃ মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন করুন

মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন করার স্কিনশট

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য এ ধাপে আপনাকে মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন করতে হবে। আপনি আপনার মোবাইল নাম্বার দেওয়ার জন্য একটি ইনপুট বক্স পাবেন সেখানে মোবাইল নাম্বার দিয়ে বার্তা পাঠান বাটনে ক্লিক করবেন। বার্তা পাঠান বাটনে ক্লিক করার পর কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার দেওয়া মোবাইল নাম্বারে একটি ভেরিফিকেশন কোড চলে আসবে। কোডটি কপি করে সেখানে বসিয়ে দিয়ে দিয়ে আবারো পরবর্তী বাটনে ক্লিক করবেন এবং এর ফলে আপনার মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন ধাপ সম্পন্ন হবে।

মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন সঠিকভাবে সম্পন্ন হলে আপনার সামনে নতুন একটি পেজ চলে আসবে। সেখানে একটি QR Code এবং Link থাকবে। এটি দিয়ে কি করতে হবে তা পরবর্তী ধাপ থেকে জেনে নিন।

ধাপ ৭ঃ ফেস (Face) ভেরিফিকেশন করুন

ফেস (Face) ভেরিফিকেশন করার ছবি

এটি রেজিস্ট্রেশন করার সর্বশেষ ধাপ এ ধাপে আপনাকে আপনার ফেস ভেরিফিকেশন করতে হবে। এটি করার জন্য গুগল প্লে স্টোর থেকে NID Wallet অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে। অ্যাপটি ডাউনলোড লিংক – https://play.google.com/store/apps/details?id=bd.gov.nidw.nid.wallet

অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করার পর ওপেন করে নিন। ওপেন করা হয়ে গেলে আপনি যে QR কোডটি পেয়েছে সেটি স্ক্যান করুন। মোবাইল দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করলে QR কোডের নিচে একটি লিংক পেয়ে যাবে সেটিতে ক্লিক করে NID Wallet অ্যাপ দিয়ে ওপেন করুন (লিংক না থাকলে স্ক্যান করতে হবে)।

ওপেন করার পর Start Face Scan এ ক্লিক করে অ্যাপের নির্দেশনা অনুযায়ী আপনার ফেস ভেরিফিকেশন করে নিবেন। ফেস ভেরিফিকেশনের সময় মুখ বামে, ডানে তাকাতে বলবে, মুখ খুলতে বলবে, চোখের পলক ফেলতে বলবে।

ফেস ভেরিফেকেশন সঠিকভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর অ্যাপটি ক্লোজ করে ব্রাউজার ওপেন করে ওয়েবসাইটিতে ফিরে আসুন।

ধাপ ৮ঃ পাসওয়ার্ড সেট করে নিন

পাসওয়ার্ড সেট করার ছবি

ফেস ভেরিফিকেশন সঠিকভাবে সম্পন্ন হলে আপনি উপরের স্কিনশটের মতোন পাসওয়ার্ড সেট করার একটি অপশন পাবেন। পাসওয়ার্ড সেট করে নিন নয়তো ভবিষ্যতে ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড কিংবা অন্য কোন কারণে বাংলাদেশ এনআইডি অ্যাপ্লিকেশন সিস্টেমে লগিন করতে গেলে পুনারায় ফেস ভেরিফিকেশনের ঝামেলায় পড়তে হবে। সেট পাসওয়ার্ড বাটনে ক্লিক করে একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড দিয়ে অ্যাকাউন্টির পাসওয়ার্ড সেট করে নিন।

ধাপ ৯ঃ ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিন

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করুন

পাসওয়ার্ড সেট করার পর বা লগিন করার পর আপনি সরাসরি আপনার অ্যাকাউন্টের ড্যাশবোর্ড দেখতে পারবেন। এখানে ডাউনলোড নামে একটি অপশন পাবনে। এবার সেখান ক্লিক করুন। ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করার পর ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড হওয়া শুরু হবে। পিডিএফ আকারে ফাইলটি ডাউনলোড হবে।

এখন পিডিএফ ফাইলটি ওপেন করে আপনার ভোটার আইডি কার্ডটি দেখে নিন। আর আপনি চাইলে এটি প্রিন্ট করে লেমেটিং করে নিতে পারেন।

হারানো ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

একই পদ্ধতিতে আপনি আপনার হারিয়ে যাওয়া ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। এ জন্য শুধু আপনাকে ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার এবং জন্ম তারিখ মনে রাখতে হবে। আর যদি আপনি রেজিস্ট্রেশন করে থাকেন তাহলে সেক্ষেত্রে ভোটার আইডি নাম্বার ও পাসওয়ার্ড মনে রাখতে হবে।

রেজিস্ট্রেশন করে না থাকলে ভোটার আইডি কার্ড ও জন্ম তারিখের তথ্য দিয়ে আর্টিকেলে দেখানো পদ্ধতি অনুসরণ করে রেজিস্ট্রেশন করে নিন এরপর সেটি ডাউনলোড করে নিয়ে প্রিন্ট এবং লেমেটিং করে নিয়ে ব্যবহার করুন। আপনার যদি স্মার্ট আইডি কার্ড হয় তাহলেও এই পদ্ধতিতে ভোটার আইডি কার্ড বের করে ব্যবহার করতে পারবেন। আর যদি স্মার্ট আইডি কার্ড ফিরিয়ে পেতে চান তাহলে আপনাকে নির্দিষ্ট ফি জমা করে এর জন্য আবেদন করবেন।

নতুন ও পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড

নতুন ও পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার জন্য আর্টিকেলে দেখানো পদ্ধতি অনুসরণ করুন। ধাপে ধাপে নিয়মগুলো করে আপনি সহজেই নতুন পুরাতন আইডি কার্ড ডাউনলোড করে ফেলতে পারবেন। পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে চাইলে আপনার কাছে আগে থেকেই ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার থাকবেই আর যদি নতুন ভোটার হয়ে থাকেন তাহলে মেসেজের মাধ্যেম ভোটার আইডি নাম্বার পেয়ে যাবেন অথবা স্লিপ/ ফরম নাম্বার দিয়ে আপনার ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী

আর্টিকেলটি সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন ও প্রশ্নের উত্তর চলুন জেনে নেই।

ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে কি টাকা লাগে?

না এটি একদম ফ্রি। অনলাইনের মাধ্যেম ঘরে বসে আর্টিকেলে দেখানো নিয়ম অনুসরণ করে ফ্রিতেই ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। তবে, যদি আপনি কম্পিউটারের দোকান থেকে এটি ডাউনলোড করে নিতে চান তবে তাদেরকে পারিশ্রমিক দিতে হবে।

সংশোধিত ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করব কিভাবে?

একই পদ্ধতিতে আপনি সংশোধিত ভোটার আইডি কার্ডটি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

ভোটার আইডি কার্ড কিভাবে পাওয়া যায়?

অনলাইনে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও তথ্যাদি দ্বারা ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করে আইডি কার্ড পাওয়া সম্ভব। এছাড়াও কয়েক বছর পর পর এলাকা ভিত্তিক ভোটার তথ্যর জন্য হালনাগাদ করা হয়। সেখানে তথ্য হালনাগাদ করে ভোটার আইডি কার্ড পাওয়া যায়।

ভোটার আইডি কার্ড করতে কি কি প্রয়োজন?

ভোটার আইডি কার্ড করতে ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন সনদ, পিতা ও মাতার ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি, স্থানীয় কাউন্সিলারে সাক্ষর সম্বলীত প্রত্যয়ন পত্র, যেকোন বোর্ড পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন কার্ড বা মার্কশিটের ফটোকপি, বিদ্যুৎ বিল, গ্যাসের বিলের কাগজ ইত্যাদি প্রয়োজন

উপসংহার

যদি আপনার কাছে একটি স্মার্টফোন ও ইন্টারনেট কানেকশন থাকে তাহলে আর্টিকেলে দেখানো নিয়ম অনুসরণ করে আপনি সহজেই ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। অনেক সহজ একটি কাজ ধাপে ধাপে ছবিসহ আর্টিকেলটিতে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

যদি আপনি কোন ধাপে গিয়ে আটকে যান বা বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে এবং আর্টিকেলটি আপনার কেমন লেগেছে সেই সম্পর্কে মতামত জানাতে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ আপনাকে এতক্ষণ আমাদের সাথে যুক্ত থাকার জন্য। নিয়মিত ভিজিট করুন আমাদের ওয়েবসাইটে ভোটার আইডি কার্ড, জাতীয় পরিচয় পত্র সম্পর্কিত আর্টিকেলের জন্য।

Related Articles

7 Comments

  1. আজকে আমার nid অনলাইন কপি দরকার সেটা কি সম্ভব হবে আপনাদের কাছে প্লিছ জানাবেন

  2. আমার এইডি কাডের ছিলিপ হারানো গেছে এখন কিভাবে নিবে

    1. চিন্তার কারণ নেই। আপনার আইডি কার্ড রেডি হলে আপনকে মোবাইলে মেজেসের মাধ্যমে আইডি নাম্বার পাঠিয়ে দেওয়া হবে। সেই আইডি নাম্বার দিয়ে এনআইডি কার্ডের অনলাইন কপি বের করতে পারবেন।

  3. আমি ২৩ দিন হয়ে গেসে ফিংর দিয়েছি কিন্ত এখন এসএমএস পাচ্চি না কত দিন পর এসএমএস আসবে জানতে পারি।

  4. আমার এখনো তথ্য হালনাগাদ করা হয়নি। বয়স ১৮+। এখন আমি কিভাবে ভোটার হতে পারি?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button

Adblock Detected

Hey Dear!! Thank you for visit on VoterTottho. Please Disable your AD Blocker to continue browsing.